১০০% মাছ ধরার ঔষধ | মাছের টোপ বানানোর পদ্ধতি - Bong Source
জানুন মাছ ধরার ঔষধ,রুই মাছ ধরার ঔষধ,চিংড়ি মাছ ধরার ঔষধ,মাছ ধরার মেডিসিন টোপ,মাছের টোপ বানানোর পদ্ধতি,কই মাছ ধরার টোপ,টাকি মাছ ধরার টোপ,মাছ ধরার সহজ উপায়,মাছ ধরার উপায়,মাছ ধরার মন্ত্র,মাছ ধরার দোয়া ,জালে মাছ বেশি পাওয়ার দোয়া,জালে মাছ ধরার মন্ত্র,মাছ ধরার তাবিজ,মাছ ধরার পদ্ধতি,মাছ ধরার কৌশল,বড়শিতে মাছ ধরার কৌশল,শিং মাছ ধরার কৌশল,চিংড়ি মাছ ধরার পদ্ধতি,শোল মাছ ধরার পদ্ধতি,মাগুর মাছ ধরার পদ্ধতি,টেংরা মাছ ধরার সহজ পদ্ধতি,নদীতে মাছ ধরার পদ্ধতি,মাছ ধরার সরঞ্জাম,বরশি দিয়ে মাছ ধরার কবিতা,মাছ মারার মন্ত্র,চিংড়ি মাছ ধরার ফাঁদ,চিংড়ি মাছ চাষ পদ্ধতি,চিংড়ি মাছ কি খায়,চিংড়ি মাছ ধরার কৌশল,চিংড়ি মাছ ধরার বিষ,মাগুর মাছ ধরার পদ্ধতি,মাছ ধরার মেশিন
Table of Contents [ সূচিপত্র ]
- মাছ ধরার তিনটি সেরা ঔষধ
- রুই মাছ ধরার স্পেশাল রসুন তেল টোপ।
- কাতলা মাছের জন্য স্পেশাল টোপ (আধার)।
- মৃগেল মাছের জন্য টোপ (আধার) তৈরীঃ
- সকল প্রকার মাছের জন্য টোপ ও চার বানানোর পদ্ধতি
- ফোম লাড্ডু বানানোর পদ্ধতি
- মাছ ধরার মন্ত্র বা মাছ ধরার দোয়া
- চিংড়ি মাছ ধরার ঔষধ ও চার
মাছ ধরার তিনটি সেরা ঔষধ
মাছ ধরার জন্য তিনটি ঔষধ ব্যবহার করা হয় ৷ এই তিনটি ঔষধের মাদার টিংচার কিনে মাছের খাবারের সাথে মিশিয়ে দিতে হবে ৷ এরপর সেই খাবার পুকুরের কোন এক জায়গায় ফেলে দিতে হবে ৷ কিছু সময় পর সেই জায়গায় জাল ফেললে প্রচুর মাছ ধরা পড়বে জালে ৷ কারন উক্ত মেডিসিনের গন্ধটা মাছের খুব প্রিয়৷ তাই গন্ধে আকৃষ্ট হয়েই মাছ খাদ্য খেতে এক জায়গায় জমা হয় ৷
ওষুধ তিনটি নাম হচ্ছে -
১.) এমিল নাইট্রেট ২) ককুলাস ৩) অ্যাসাফেরিস
রুই মাছ ধরার স্পেশাল রসুন তেল টোপ।
আমি তরল জিনিসটা খুব বেশি পছন্দ করি তাই সবসময় চেষ্টা টোপের লেপিং বেশি বেশি বানাতে আর আলহামদুলিল্লাহ রেজাল্ট ভালোই হয়। আমার টিম মেম্বার ফিরোজ আর আতিক ও এখন তরলটা পছন্দ করা শুরু করছে। নদী এবং পুকুরে দুই জায়গায় এই তরল খুব কাজ করে।আর বানানোও সহজ আর তাড়াতাড়ি ব্যাবহার করা যায়।আমরা অনেকেই আছি একটু কম সময়ে কিছু বানাতে চাই এবং ব্যাবহারও করতে চাই। আমার মত তাদের জন্যই এই রেসিপি। আমি কম করে বানাই তাই রেসিপিতে সব কিছুর পরিমাণ কম করেই উল্লেখ করছি।
উপাদানঃ
১.রসুন ৮-১০ কোয়া
২.নারিকেল তেল ২০-২৫ গ্রাম
৩.সয়াবিন তেল ৭০-৭৫ গ্রাম
৪.হিং ২-৩ গ্রাম
প্রস্তুত প্রণালীঃ
প্রথমে নারিকেল তেল আর সয়াবিন তেল একটা কড়াইতে ঢেলে নিবেন এরপর রসুনের গুলা চামচ দিয়ে চাপ দিয়ে ফাটিয়ে নিবেন অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেনো থেতলে না যায়। এরপর তেলের সাথে রসুন দিয়ে একেবারে হালকা আচে গরম করতে থাকুন ১০-১২ মিনিট এবং এই সময়টাতে নাড়তে হবে, অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেনো না পুড়ে যায়।কোনভাবেই পোড়ানো যাবে না।আবার রসুন যেনো হলুদ না হয়ে যায় সেদিকেই খেয়াল রাখতে হবে।এরপর চুলা বন্ধ করে দিয়ে হিং দিয়ে দিতে হবে।ভালোভাবে নাড়িয়ে হিং মিক্সড করতে হবে। এরপর আবার চুলায় দিয়ে ১ মিনিট রাখুন তারপর নামিয়ে ফেলুন। ব্যাস আপনার রসুন তেল রেডি। টোপের লেপিং হিসেবে ব্যাবহার করুন ইনশাআল্লাহ আশা করি ভালো রেজাল্ট পাবেন।
কাতলা মাছের জন্য স্পেশাল টোপ (আধার)।
১. ১নং চাউলের পোলাও - ২০০ গ্রাম।
২. ছাতুর পোলাও - ৫০০ ।।
৩. ১নং গাওয়া ঘি - ১০০ ।।
৪. ছোট সাইজের এলাচ - ১০ ।।
৫. জয়ত্রী - ১০ ।।
৬. ১নং নারকেল তেল - ২০০ ।।
৭. মাখনের গাদ - পরিমাণ মতো।
৭. ক্যাকটাস। - ।।
৮. মধু - ।।
৯. জয়ফল। - ০১ পিছ।
১০.পিপড়ার ডিম(পিপড়া ব্যতিত) - পরিমান মতো নিতে হবে।
১১. পাউরুটি (বড় সাইজ) - ০১টি
এই সব উপাদান গুলো একটি পাত্রে নিয়ে ভালো ভাবে একত্রে মিশিয়ে নরম করে টোপ
(আধার) তৈরী করতে হবে।
এখানে একটা ব্যপার সব সময় মাথায় রাখতে
হবে সেটা হলো কাতলা মাছ নরম টোপ (আধার) পছন্দ করে।
মৃগেল মাছের জন্য টোপ (আধার) তৈরীঃ
১. রুটি / ময়দা - পরিমান মতো।
২. মদের গাদ - পরিমাণ মতো।
৩. পিপড়ার ডিম - পরিমাণ মতো।
৪. কয়েকটা রশুন থেতো করে সব গুলো উপকরন এক সাথে করে ভালো ভাবে মিশিয়ে
টোপ (আধার) তৈরী করতে হবে।
সকল প্রকার মাছের জন্য টোপ ও চার বানানোর পদ্ধতি
আমি কিছু চার ও টোপের কথা বলছি যা আমার মতো মৎস্য শিকারিদের কাজে লাগবে-
চার বানানোর পদ্ধতিঃ- খোল ১কেজী, একাঙ্গী ৩০০gm, ঘোরবন্ধ ২০০,তাম্বর ২৫০,যীরখারা ১৫০,জ্টামানসী ৫০gm,আওফল ৩০০,বুচকিদানা ১০০,স্টার ফল ৭৫gm,কাঁকটাস ১০০,মাখ্নের গাদ ৭৫০.মিষ্টির গাদ ৫০০,গাওয়া ঘি ৩৫০,গমের ভূষি ২৫০,জয়ত্রী ২৫০,জায়ফল ১টা,এগুলোকে সব ভেজে নিয়ে একত্রে মিশাতে হবে,তারপর সবকটা গাদ ঢেলে দিতে হবে।এবার একটা বড় কাঁচের জারে রাখতে হবে,ঢাকনা এঁটে রোদ্দুরে।এই চার সকল প্রকার মাছের জন্য।
টোপ বানানোর পদ্ধতিঃ - ১) ছাতু,পোলাও,জাইফল,জয়ত্রী,কাঁকটাস,মধূ। ২) পাউরুটি,কুরকুট,আর একটু জয়ত্রী, ব্ড়্শীতে লাগিয়ে গাওয়া ঘি এ ডুবিয়ে ফেলুন।
ফোম লাড্ডু বানানোর পদ্ধতি
ফোম লাড্ডু বানানোর পদ্ধতি --
সবছেয়ে বেশি জনপ্রিয় লাড্ডু হচ্ছে ফোম লাড্ডু। এর কিছু কারন ও আছে সর্বপ্রথম কারন হচ্ছে এটা লাড্ডু করতে খুব সহজ। বিশেষ ক্ষেত্রে খুব ভাল কাজ করে এছাড়াও সব ধরনের কাটাতে খেলাযায় বলে এটা অনেক জনপ্রিয়।।ফোম লাড্ডু অনেক ধরনের হয়ে থাকে আমি যেভাবে ফোম লাড্ডু করি আজ তার রেসিপি শেয়ার করছি।
উপাদান -
১।২৫০ গ্রাম পাউরুটির গুড়া (মিহি করে)
২।২৫০ গ্রাম ভাল মানের চাতু
৩।১০০ গ্রাম মধু
৪।১০০ গ্রাম ঘি
৫।১০০ গ্রাম নারিকেল তেল
৬।৫০ গ্রাম সাদা পাউডার (উমাচরনের)
৭।৫০ গ্রাম হলুদ পাউডার (উমাচরনের)
৮।৫০০ গ্রাম পিপড়ার ডিম
প্রস্তুত প্রনালী-
পিপড়ার ডিম ছাড়া সব গুলো উপাধান ভালোভাবে মিক্স করে নিবেন নরম করে খামির করবেন প্রয়োজন হলে পানি দিবেন। এবার গাথার আগে ৫০/৫০ পরিমানে ডিম দিন অর্থাৎ যতটুকু খামির ততটুক ডিম দিবেন মনে রাখবেন ফোম লাড্ডুতে যত ডিম দিবেন এবং নরম করবেন ততই ভাল রেজাল্ট হবে।
বিঃদ্রঃ -গাথার পর আমার লাড্ডুটি ঠিক এমনই হয়।মনে রাখবেন ফোম লাড্ডু একটু ছোট সাইজের খেল্লে ভাল রেজাল্ট হয়।
চিংড়ি মাছ ধরার ঔষধ ও চার
চিংড়ি মাছ ধরার ঔষধ হল - অ্যাসাফেরিস
চিংড়ি মাছ ধরার আদ্শ চার হলো - খাঁটি সরিসার খইল ১kg,মদের মিয়া ৭০০gm, একাঙ্গী ২৫০,জয়ত্রী ২৫০,জাইফল ৩টে,গুরব্স ২০০,মুরগীর নাড়ি ভূড়ি কুচি কুচি করে কেটে,নারকেল প্চা ২টা।এরপর সব এক সাথে মিশিয়ে কাঁচের জারে ভরে রেখে দাও ৩মাস।
শাউয়ার কন্টেন্ট
ReplyDeleteধন্যবাদ আপনাকে কমেন্ট করার জন্য।
Delete